ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং। আর এই সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ন অংশ হলো টুইটার মার্কেটিং। টুইটার আমাদের পরিচিত সোসাল সাইটগুলির মধ্যে একটি। আপনার যদি কোয়ালিটি ট্রাফিকের প্রয়োজন হয় তবে টুইটার মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার সাইটে প্রচুর ট্রাফিক নিয়ে আসতে পারেন। টুইটার মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে পুড়োটা পড়ুন।
টুইটার কি (what is twitter)? টুইটার মূলত একটি মাইক্রোব্লগিং সাইট। এটাকে অনেকে আবার বলে থাকে নিউজ বা সোসাল নেটওয়ার্কিং সাইট। ফেসবুকে আমরা যখন কোন কিছু টিউন করে তখন তাকে পোষ্ট বা স্ট্যাটাস বলা হয়। টুইটারে এই অংশকে বলা হয় টুইট। ফেসবুক পোষ্টে শব্দের নির্দিষ্ট লিমিটেশন না থাকলেও টুইটারে শব্দের লিমিটেশন আছে। আর এই লিমিটেশন হল ১৪০টি শব্দ বা (140 character) টুইট লেখার। টুইটারে লিংক শেয়ার করা যায়। তবে যতবড় লিঙ্কই হোক না কেন সেটা অটোমেটিক ২৩ ক্যারেক্টার এ পরিনত হবে। এর বেশি হবে না।আর টুইটারে আপনি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে যে কোন নিউজকে সহজেই ভাইরাল করতে পারেন। তাই অনেকে টুইটার কে হ্যাশট্যাগ মার্কেটিং ও বলে থাকে।।
টুইটার মার্কেটিং আসলে কি.?
চলুন এবার জানা যাক টুইটার মার্কেটিং বিষয়টা কি সে সম্পর্কে.? সহজ অর্থে টুইটার ব্যাবহারকারীদের মাঝে আপনার পন্য সম্পর্কে বিজ্ঞাপন পৌছে দেওয়ার প্রত্রিয়াকেই টুইটার মার্কেটিং বলে। টুইটারে আপনি ছবি,টেষ্কট ভিডিও,অডিও এর মাধ্যম্যে আপনার পন্যের বিজ্ঞাপন বা প্রচারনা করতে পারেন। তবে টেষ্কটের মাধ্যমে এখানে আপনি ১৪০ ক্যারেক্টার ব্যাবহার করতে পারবেন। টুইট করার জন্য আপনি মেিন ওয়েবসাইট ফোন বা ট্যাব যা ইচ্ছা ব্যাবহার করতে পারেন। এছাড়া চাইলে এসএমএসের মাধ্যমেও টুইট আপডেট করতে পারবেন।বর্তমান সময়ে এটি একটি জনপ্রিয় মাধ্যম যার মাধ্যমে আপনি আপনার টার্গেটেড অডিয়েন্সের কাছে আপনার পণ্যের প্রচারনা চালাতে পারেন। বর্তমানে আপনি লক্ষ করলে দেখবেন এখানে বেশিরভাগ সেলেব্রিটিরা আছে। সুতরাং মার্কেটিং করার জন্য টুইটার একটি গুরুত্বপূর্ন মাধ্যম।।
ফলোযার কি.?এই ফলোয়ার বাড়ানোর উপাই বা কি.?
আমরা সকলে ফেসবুকে যেভাবে বন্ধু বাড়াই ঠিক তেমনি টুইটারের ক্ষেত্রে ফলোয়ার। ফ্রেন্ড এর জায়গায় ফলেয়ার। পাথক্য এখানে একটাই ফেসবুকে আমাদের যেমন ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট এস্কপেট করতে হয় টুইটারে তা করতে হয় না। আপনার মন যাকে চাইবে তাকেই ফলো করতে পারেন। টুইটার মার্কেটিং করতে চাইলে আসল কাজটিই হলো ফলোার বাড়ানো। যার যত বেশি ফলোয়ার তার টুইট ততবেশি মানুষের কাছে পৌছবে। তবে মার্কেটিং করতে চাইলে এখানে তাকে ফলোয়ার বানানো বাদ দিয়ে নিসের উপর ফলোয়ার বাড়ানো উচিত। ধরুন আপনি ফাইভারে বা আপওর্যাক এ কাজ করেন তাহলে এখানে আপনার জন্য এগুলোর প্রতি ইন্টারেস্টেড যারা তাদের ফলোয়ার বানানো বা ফলো করা উচিত। এছাড়াও টুইটার মার্কেটিং ভালো করার জন্য কিছু টুলস আপনি ব্যাবহার করতে পারেন।
টুইটার মার্কেটিং এ গুরুত্বপূর্ন গাইডলাইন সমূহ
১/প্রোফাইল কাষ্টমাইজেশন
২/টুলস এর সঠিক ব্যাবহার
৩/টুইটার সার্চ
৪/হ্যাশট্যাগ রিসার্চ
৫/ফলোয়ারস
৬/মজাদার টুইট তৈরি
৭/এ্যাডভারটাইজিং
৮/টুইটার লিষ্ট
৯/টুইটার ট্রেন্ডস
আজ এ পর্যন্তই, এর পর কিভাবে কাষ্টমাইজেশন করবেন কিভাবে ফলোয়ার বাড়াবেন কোন কোন টুলস ব্যাবহার করবেন সেসম্পর্কে জানতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ।
1 Comments
nice
ReplyDelete